নিজস্ব সংবাদদাতা,৫ জুন
মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গোকুলনগর গ্রামে রোজিনা ইটভাটার আগুনের তাপে নষ্ট হয়ে গেছে গো-খাদ্য, সবজি ও পেঁয়ারাবাগানসহ প্রায় ৭০০ বিঘা জমির ধান। এছাড়া আশপাশের বাড়ির গাছের পেঁয়ারা আম-কাঁঠাল কালো হয়ে পচন ধরেছে। এতে এলাকার সাধারণ কৃষকদের পথে বসার অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে ক্ষতিপূরনের দাবী জানিয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মবকর্তা বরাবর লিখিত আবেদন করেছে এলাকাবাসী। গোকলনগর গ্রামের মোতালেব হোসেন বলেন,৭০ শতাংশ জমি বর্গা নিয়ে সেখানে ইরির আবাদ করেছেন। এতে তার খরচ হয়েছে প্রায় ৩২ হাজার টাকা। কিন্তু ইটভাটার আগুনের তাপে সব জমির ধান মরে যাচ্ছে।ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইটভাটার মালিকদের একাধিকবার বলার পরও কোন লাভ হয়নি। প্রতি বছরই ইটভাটার আগুনের তাপে ধানের ক্ষতি হচ্ছে।
পুটাইল ইউনিয়নের গোকলনগর এলাকার সদর আলী বলেন, ইটভাটার নিচের অংশে আগুনের তাপ বাতাসে ছড়িয়ে ধান গাছ প্রায় পুড়ে গেছে। ধান চিটা হয়ে গেছে। এখন তাদের মরার দশা হয়েছে। ক্ষতি পোষাতে ভাটার মালিকদের কাছে ক্ষতিপুরণ দাবী করেন তারা।
বোরো চাষী রেজাউল করিম জানান,রোজিনা ব্রিক্স কোম্পানি ইট পোড়ানোর মৌসুম শেষে চিমনীর আগুণ নেভানোর সময় ওই এলাকার ইরি প্রজেক্টেরের প্রায় ৭০০ বিঘা জমির ধান নষ্ট হয়ে যায়।
গোকুলনগর গ্রামের সাইফুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তারা ফসলী জমি থেকে ইটভাটা অপসারণের কথা বলে আসছেন। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। অবিলম্বে কৃষকদের ক্ষতিপূরণ এবং আবাদি জমি থেকে ইটভাটা অপসারণের জোর দাবি জানিয়েছেন কৃষকরা। বোরো চাষী মো.হাসান বলেন,এই ইটভাটার বিষাক্ত ধোঁয়া ও গরম হাওয়ায় প্রতি বছর কৃষকের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এবারও ওই ইটভাটা ইট পুড়ানো শেষে আগুন নেভানোর সময় চুঙ্গি দিয়ে বাতাসের সঙ্গে আগুন ও ছাই উড়ে গিয়ে ওই এলাকার ইরি ধান পুড়ে গেছে
রোজিনা কোম্পানীর প্রতিনিধি মিলন জানান,ইারি ধান ক্ষেতের ক্ষতির বিষয়টি কোম্পানীকে জানানো হয়েছে।কোম্পানী কি করবে আমাদের জানান নেই।
মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার লিটন ঢালী বলেন,আমরা ধান ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের কাছ থেকে একটি অভিযোগ পেয়েছি।অভিযোগের ভিত্তিতে ভাটার মালিককে নোটিশ দেওয়া হয়েছে।পরবর্তী দুই পক্ষকে ডেকে বিষয়টি সমাধান করা হবে।মানিকগঞ্জে রেজিনা ইটভাটার আগুনে নষ্ট হয়ে গেছে ৭০০ বিঘার জমির ফসল মানিকগঞ্জ জেলা সংবাদদাতাঃ৪ জুন
মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গোকুলনগর গ্রামে রোজিনা ইটভাটার আগুনের তাপে নষ্ট হয়ে গেছে পেঁয়ারাও সবজি বাগানসহ প্রায় ৭০০ বিঘা জমির ধান। এছাড়া আশপাশের বাড়ির গাছের পেঁয়ারা আম-কাঁঠাল কালো হয়ে পচন ধরেছে। এতে এলাকার সাধারণ কৃষকদের পথে বসার অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। ইতিমধ্যে ক্ষতিপূরনের দাবী জানিয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মবকর্তা বরাবর লিখিত আবেদন করেছে এলাকাবাসী। গোকলনগর গ্রামের মোতালেব হোসেন বলেন,৭০ শতাংশ জমি বর্গা নিয়ে সেখানে ইরির আবাদ করেছেন। এতে তার খরচ হয়েছে প্রায় ৩২ হাজার টাকা। কিন্তু ইটভাটার আগুনের তাপে সব জমির ধান মরে যাচ্ছে।ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইটভাটার মালিকদের একাধিকবার বলার পরও কোন লাভ হয়নি। প্রতি বছরই ইটভাটার আগুনের তাপে ধানের ক্ষতি হচ্ছে।
পুটাইল ইউনিয়নের গোকলনগর এলাকার সদর আলী বলেন, ইটভাটার নিচের অংশে আগুনের তাপ বাতাসে ছড়িয়ে ধান গাছ প্রায় পুড়ে গেছে। ধান চিটা হয়ে গেছে। এখন তাদের মরার দশা হয়েছে। ক্ষতি পোষাতে ভাটার মালিকদের কাছে ক্ষতিপুরণ দাবী করেন তারা।
বোরো চাষী রেজাউল করিম জানান,রোজিনা ব্রিক্স কোম্পানি ইট পোড়ানোর মৌসুম শেষে চিমনীর আগুণ নেভানোর সময় ওই এলাকার ইরি প্রজেক্টেরের প্রায় ৭০০ বিঘা জমির ধান নষ্ট হয়ে যায়।
গোকুলনগর গ্রামের সাইফুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তারা ফসলী জমি থেকে ইটভাটা অপসারণের কথা বলে আসছেন। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। অবিলম্বে কৃষকদের ক্ষতিপূরণ এবং আবাদি জমি থেকে ইটভাটা অপসারণের জোর দাবি জানিয়েছেন কৃষকরা। বোরো চাষী মো.হাসান বলেন,এই ইটভাটার বিষাক্ত ধোঁয়া ও গরম হাওয়ায় প্রতি বছর কৃষকের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এবারও ওই ইটভাটা ইট পুড়ানো শেষে আগুন নেভানোর সময় চুঙ্গি দিয়ে বাতাসের সঙ্গে আগুন ও ছাই উড়ে গিয়ে ওই এলাকার ইরি ধান পুড়ে গেছে
রোজিনা কোম্পানীর প্রতিনিধি মিলন জানান,ইারি ধান ক্ষেতের ক্ষতির বিষয়টি কোম্পানীকে জানানো হয়েছে।কোম্পানী কি করবে আমাদের জানান নেই।
মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার লিটন ঢালী বলেন,আমরা ধান ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের কাছ থেকে একটি অভিযোগ পেয়েছি।অভিযোগের ভিত্তিতে ভাটার মালিককে নোটিশ দেওয়া হয়েছে।পরবর্তী দুই পক্ষকে ডেকে বিষয়টি সমাধান করা হবে।